আসসালামু আলাইকুম আশা করছি সবাই ভালো আছেন। অনেকেই জানেনা সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলতে হয়। আজকের এই ছোট্ট আর্টিকেলের মধ্যে আমি আপনাদেরকে খুব সহজ ভাষায় বুঝিয়ে দিব কিভাবে আপনি ঘরে বসে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুলবেন। তো চলুন বেশি কথা না বাড়ি আজকের আর্টিকেলে সরাসরি প্রবেশ করা যাক।
বাংলাদেশের যতগুলো ব্যাংক রয়েছে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি ব্যাংক হল সোনালী ব্যাংক। এই ব্যাংক সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। তাই এই ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি পরিমাণে রয়েছে। আপনি চাইলে ঘরে বসেই আপনার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন খুব সহজে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়।
আরও পড়ুন:-
সোনালী ব্যাংকের একাউন্টের ধরন
সোনালী ব্যাংকে মূলত তিন ধরনের অ্যাকাউন্ট হয়ে থাকে। সেই তিন ধরনের একাউন্টের নাম নিচে উল্লেখ করছি;
- সেভিংস অ্যাকাউন্ট
- কারেন্ট একাউন্ট
- অনলাইন একাউন্ট
মূলত এই তিন ধরনের অ্যাকাউন্ট বেশি পরিমাণে খোলা হয়ে থাকে। আমি ধাপে ধাপে এই ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাচ্ছি। এতে করে আপনারা আরও ভালো করে বুঝতে পারবেন সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে। কারণ আপনি যদি কি ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে চান সেটা না জানেন তাহলে একপ্রকার ইতস্ততা আসতে পারে মনের মধ্যে। সেই সংশয় দূর করার জন্যই মূলত এই ব্যাংকের একাউন্ট সম্পর্কে আপনাদেরকে ধারণা দিচ্ছি।
সেভিংস একাউন্ট
সেভিংস একটি ইংরেজি শব্দ। যার অর্থ সঞ্চয় করা। আর এই ব্যাংক খুব ভালো করেই সঞ্চয় করার বিষয়ে অনেক তৎপর। কারণ তাদের গ্রাহকদের সঠিকভাবে সেবা দান করাই তাদের মূল লক্ষ্য। সেই সুবাদে এই ব্যাংক সঞ্চয় শাখা তৈরি করেছে। যেখানে গ্রাহকরা নিশ্চিন্তে তাদের অর্থ সঞ্চয় করতে পারবে। অর্থাৎ আপনি যদি একটি সেভিংস একাউন্ট খুলেন এই ব্যাংকে, তাহলে নির্দিষ্ট একটি মেয়াদের পর লভ্যাংশ সহ সেই টাকাটি উত্তোলন করতে পারবেন।
কারেন্ট একাউন্ট
এই ব্যাংকের আরেকটি শাখা হচ্ছে, কারেন্ট একাউন্ট শাখা অর্থাৎ বাংলায় যাকে বলে চলমান অ্যাকাউন্ট। চলমান অ্যাকাউন্টগুলো কিছু লিমিটেড মানুষদের জন্য যেমন ব্যবসায়ী, চলমান অ্যাকাউন্টগুলো সাধারণত সব সময় লেনদেন করে থাকে। অর্থাৎ যারা নিয়মিত লেনদেন করে থাকে। যেমন ব্যবসায়ীরা যদি এই ব্যাংকের কাছ থেকে লোন নেয়, তাহলে একটি নির্দিষ্ট সময় পর তাদেরকে সেই লোন শোধ করতে হবে। এছাড়াও সব সময় তাদের টাকা উত্তোলন ও জমা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই একে চলমান বা চলতি একাউন্ট বা কারেন্ট একাউন্ট হিসেবে গণ্য করা হয়।
অনলাইন একাউন্ট
অনলাইন একাউন্ট হলো আপনি ঘরে বসেই আপনার ব্যাংকের একটি সাধারণ অ্যাকাউন্ট খুলবেন। যেখানে সর্বদাই লেনদেন করতে পারবেন। চাইলে সঞ্চয়ও করতে পারবেন। এই অ্যাকাউন্ট খোলা একদম পানির মত সহজ।
সোনালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার আগে যা করণীয়
বাংলাদেশের সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে গেলে আমাদেরকে নিশ্চিত হতে হবে আমরা কোন একাউন্ট খুলতে চাচ্ছি। এটা না নিশ্চিত হয়ে জানতে পারলে আমাদের ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য ব্যাংকে যাওয়া উচিত না।
এখন পর্যন্ত এই ব্যাংকে ৩ ধরণের একাউন্ট খোলা যায়। কোনো গ্রাহক যদি এই ব্যাংকে লোন গ্রহণ করতে আসে, তাহলে তাকে ব্যাংকের চলতি হিসেবে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। আর যদি সঞ্চয়ের ইচ্ছায় ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চায়, তাহলে সেভিং একাউন্ট চালু করতে হবে।
সোনালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার যা যা কাগজপত্র লাগবে
ব্যাংক একাউন্ট খোলার আগে আপনাকে জানতে হবে, আপনার কি কি কাগজ দরকার। এসব বিষয়ে না জ্ঞান থাকলে আপনি ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় বিভিন্ন ঝামেলায় পড়বেন।
নিচে এই ব্যাংকের একাউন্ট খোলার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে তা বিস্তারিত আলোচনা করো হলো-
- সোনালী ব্যাংকে ব্যক্তিগত একাউন্ট খুলতে গেলে জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা পাসপোর্ট অথবা জন্ম নিবন্ধন এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি সনদ হলেই চলবে।
- আর যারা বাণিজ্যিকভাবে বা কোন প্রতিষ্ঠানের নামে খুলতে চান তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স ও টিন একাউন্ট লাগবে।
- দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
- যার নামে একাউন্ট খুলবেন তিনি মারা গেলে টাকা কে পাবে এটার জন্য একজন নমিনি লাগবে। সাথে নমিনের পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি লাগবে।
- এর পাশাপাশি নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন কার্ড অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কার্ড নতুবা পাসপোর্ট, এই সনদ গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি লাগবেই লাগবে।
- যার নামে একাউন্ট খুলবেন তাকে অবশ্যই বাংলাদেশী হতে হবে। অর্থাৎ বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে নয়তো সোনালী ব্যাংকে একাউন্ট খোলা যাবে না।
- অ্যাকাউন্ট খোলার সময় ব্যাংকে আপনাকে ৫০০ টাকা জমা দিতে হবে যে টাকাটি আপনার একাউন্টে জমা হবে ফিক্সড ডিপোজিট হিসেবে।
উপরের দেওয়া কাগজপত্র গুলো যদি সঠিকভাবে না নিয়ে যান। তাহলে সোনালী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় ভোগান্তির শিকার হতে হবে। তাই অবশ্যই মনে করে এই সমস্ত কাগজ নিয়ে রাখবেন। আর উক্ত কাগজপত্র গুলি সঞ্চয়ী ও চলমান দুই ধরনের একাউন্ট এর জন্য প্রযোজ্য।
সোনালী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য দুটি উপায়ে রয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে আপনি অনলাইনে চাইলে খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে অথবা কম্পিউটার দিয়ে ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে পারবেন। আর দ্বিতীয় যে মাধ্যমটি রয়েছে সেটি সরাসরি ব্যাংককে গিয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার দ্বারা একদম বিনামূল্যে সোনালী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে পারবেন। এখন আমি আপনাদেরকে সোনালী ব্যাংকের সেভিংস একাউন্ট ও কারেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করছি।
সোনালী ব্যাংকে সেভিং / সঞ্চয়ী একাউন্ট খোলার নিয়মাবলি
যার নামে ব্যাংক একাউন্ট খুলবেন তার-
- জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / জন্ম নিবন্ধন কার্ড ইত্যাদি।
- ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
- একজন নমিনির নাম।
- ব্যাংক থেকে ডাউনলোডকৃত ফরম।
নমিনির কাগজপত্র-
- জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / জন্ম নিবন্ধন কার্ড ইত্যাদি।
- ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
সোনালী ব্যাংকে চলতি / কারেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়মাবলি
যার নামে ব্যাংক একাউন্ট খুলবেন তার-
- জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / জন্ম নিবন্ধন কার্ড ইত্যাদি।
- ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
- একজন নমিনির নাম।
- ব্যাংক থেকে ডাউনলোডকৃত ফরম।
নমিনির কাগজপত্র-
- জাতীয় পরিচয়পত্র / পাসপোর্ট / ড্রাইভিং লাইসেন্স / জন্ম নিবন্ধন কার্ড ইত্যাদি।
- ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
উপরের কাগজপত্র গুলো সঠিকভাবে নিয়ে গেলে। খুব সহজেই আপনি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। আশা করছি আপনারা সবকিছু সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন।
সোনালী ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট চার্জ
এই ব্যাংকের সেভিংস একাউন্টে চার্জ কেমন কাটে এটা অনেকেই জানতে চায় মূলত সোনালী ব্যাংক সরকারি ব্যাংক হওয়ায় এই ব্যাংকে চার্জের হার তুলনামূলক কম রয়েছে এই ব্যাংকে সেভিংস একাউন্টে ১০০০০ টাকার নিচে ট্রানজেকশন করলে কোনরকম চার্জ নেই। যেটা অন্যান্য ব্যাংকগুলোতে সাধারণত চার্জ কেটে থাকে। কিন্তু আপনি যদি দশ হাজার এক টাকা থেকে শুরু করে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ট্রানজেকশন করেন সেক্ষেত্রে আপনার ১১৫ টাকা চার্জ কাটবে।
২৫০১ টাকা থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্রানজেকশন করলে ২৩০ টাকা চার্জ কাটা হয়ে থাকে এই ব্যাংকে। ২ লাখ ১ টাকা থেকে শুরু করে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ট্রানজেকশন করলে সেভিংস অ্যাকাউন্টে চার্জ কাটে ২৮৮ টাকা।
আর আপনি যদি একবারে ১০ লাখ টাকার উপরে ট্রানজেকশন করেন তাহলে আপনার সেভিংস একাউন্টে চার্জ কাটবে ৩৪৫ টাকা। মোটামুটি এই হল সোনালী ব্যাংকের সেভিংস একাউন্ট এর লেনদেনের চার্জ। আশা করছি আপনারা সবগুলো বুঝতে পেরেছেন।
সোনালী ব্যাংক স্টুডেন্ট সেভিংস একাউন্ট চার্জ
স্টুডেন্ট সেভিংস অ্যাকাউন্টে অ্যাকাউন্ট এর বিপরীতে এসএমএস সার্ভিস এর জন্য বাৎসরিক ১১৬ টাকা ভ্যাট সহ চার্জ কাটে। যদি এটিএম কার্ড নিয়ে থাকেন তাহলে তার বাৎসরিক চার্জ ২৩০ টাকা ভ্যাট সহ। কিন্তু এই ব্যাংকের যতগুলো এটিএম বুথ রয়েছে, সবগুলো বুথেই একদম বিনামূল্যে ট্রানজেকশন করতে পারবেন।
আর যদি অন্যান্য বুথ থেকে টাকা ট্রানজেকশন করেন, সেক্ষেত্রে নেটওয়ার্কের উপর ভিত্তি করে ১৫ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত চার্জ কেটে নেওয়া হতে পারে।
সোনালী ব্যাংক লোন চার্ট ২০২৩
এই ব্যাংকে বিভিন্ন কিস্তিতে আপনি চাইলে লোন নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে নিচের চারটি ফলো করুন তাহলে সোনালী ব্যাংকের লোন সম্পর্কে একটি ধারণা চলে আসবে বলে আমি মনে করি।
সোনালী ব্যাংক একাউন্ট চেক
সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট চেক দুটি মাধ্যমে করা যায়।
- SMS এর মাধ্যমে
- সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে
SMS এর মাধ্যমে একাউন্ট চেক
এই ব্যাংকে এসএমএসের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার একাউন্ট চেক করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার সময় যেমন বাজবে তেমনি অর্থ সঞ্চয় হবে বলে আমি মনে করি। খুব সহজেই এসএমএস এর মাধ্যমে আপনি আপনার সোনালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট চেক করতে পারবেন।
সিঙ্গেল অ্যাকাউন্ট চেক করার জন্য আপনাকে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে SBL <Space> BAL এবং পাঠিয়ে দিতে হবে ২৬৯৬৯ এই নাম্বারটিতে।
আর যদি একের অধিক অর্থাৎ মাল্টিপল একাউন্ট চেক করতে যান সে ক্ষেত্রে আপনাকে ছোট্ট আরেকটি কাজ করতে হবে সেটি হচ্ছে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখতে হবে, SBL <Space> BAL1 Send to 26969 এবং SBL <Space> BAL2 Send to 26969
উপরের নিয়ম অনুযায়ী যদি আপনি কাজ করেন তাহলে খুব সহজেই এসএমএস এর মাধ্যমে আপনার সোনালী ব্যাংকের একাউন্টে চেক করতে পারবেন।
সরাসরি ব্যাংকের মাধ্যমে একাউন্ট চেক
আপনি যদি এই ব্যাংকের একজন গ্রাহক হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি যে শাখায় আপনার একাউন্ট তৈরি করেছেন সে অফিসে আপনার একটা থাকবে। আপনি যদি সেভিং একাউন্ট চালু করে থাকেন, তাহলে আপনার একাউন্টে বর্তমানে কত টাকা আছে সে বিষয়ে জানার আগ্রহ থাকতেই পারে।
আপনার যদি ব্যাংক ব্যালেন্স চেক করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার নিকটে অবস্থিত সব শাখায় গেলে হবেনা। আপনি সোনালী ব্যাংকের যে শাখায় ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করেছেন সে ব্যাংকে আপনাকে যেতে হবে। কেননা, আপনার ব্যাংক একাউন্টের সকল তথ্য উক্ত শাখায় পেয়ে যাবেন।
যেহেতু আপনি আপনার ব্যাংকের একাউন্টে কত টাকা রয়েছে তা চেক করতে চান, তাহলে আপনাকে উক্ত ব্যাংকের প্রতিনিধির সাথে কথা বলে আপনার ব্যাংক একাউন্ট নম্বর এবং দরকারী সকল তথ্য প্রদান করলে আপনি আপনার ব্যাংকে কত টাকা রয়েছে তা চেক করতে পারবেন।
আমাদের শেষ কথা:-
আশা করছি আপনারা সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। আমি খুব সহজ ভাষায় আপনাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আজকের আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ফলো দিয়ে রাখুন এবং প্রতিদিন ভিজিট করুন। কারণ এরকম ইনফোরমেটিভ ও এডুকেশনাল সকল আর্টিকেল আমাদের ওয়েব সাইটে পেয়ে যাবেন নিয়মিত।
আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ইন্টারনেটের ওপর ভিত্তি করে তথ্য কালেক্ট করা হয়েছে। তাই আপনার যদি চোখে ভুল ধরা পড়ে! তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে অবগত করুন। কারণ মানুষ ভুলের উর্ধ্বে নয়। আমরা চাই সব সময় আপনাদেরকে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য।
তো দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলে সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।